রবিবার , ২৭ জুলাই ২০২৫ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অপরাধচিত্র বিশেষ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জাতীয়
  10. জেলার খবর
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. প্রবাসের কথা
  14. বরিশাল
  15. বিনোদন

লাকসামে ডাকাতিয়া নদীতে আর্চ সেঁতুর নির্মাণ কাজ পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি

প্রতিবেদক
Newsdesk
জুলাই ২৭, ২০২৫ ৫:৪৫ অপরাহ্ণ

এম এ মতিন মাসুম, কুমিল্লা থেকে : 

কুমিল্লার লাকসামে সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যায়ে রাজধানীর “হাতির ঝিলের ” আদলে দৃষ্টিনন্তন সেঁতর নির্মাণ কাজ প্রায় ৫ বছর ধরে চলছে ধীর গতিতে।

পৌরবাসীর বহু প্রত্যাশিত সেতুর কাজ মন্থর গতিতে চলায় স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্ট হয়েেছে। চলাচলে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে ভুক্তভোগীরা।এলাকাবাসীর অভিযোগ গত সাড়ে চার বছরে সেঁতুটি ৮০ ভাগ কাজও সম্পন্ন করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার। এ সেঁতুর শতভাগ কাজ কত বছরে শেষ হবে সে আসংখ্যা জনমনে। তাছাড়া সেঁতুর পশ্চিম অংশে নেই পাকা সড়ক।

প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল বিভাগের সবচেয়ে বড় স্থাপনা লাকসামে নির্মাণাধীন এ আর্চ সেঁতু।সেতুঁটি বৃহত্তর লাকসামের একমাত্র আর্চ সেঁতু।বিগত আওয়ামী সরকার আমলে এ এলাকার সংসদ সাংসদ ও সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রী তাজুল ইসলাম লাকসাম পৌর শহরের পশ্চিমগাঁও সামনিরপুল, নওবাব ফয়জুন্নেসা সরকারি কলেজ সংলগ্ন ও উত্তর লাকসামে ডাকাতিয়া নদীর উপর রাজধানী র হাতির ঝিলের আদলে দৃষ্টিনন্দন তিনটি সেঁতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন। বিগত ২০২০ সালে এ আর্চ সেঁতুগুলো প্রায় ১৫ কোটি টাকার অনুমোদন হয়।সেঁতুর দুই পাশে থাকবে ফুটপাত, নান্দনিক লাইটিং,। মধ্যস্থানে পিলারবিহীন নৌযান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত ফাঁক রেখে দৃষ্টিনন্দন দু,টি এ্যাবাটমেন্টের মাধ্যমে ইস্পাত দিয়ে সেঁতুগুলো দৃশ্যমান হবে। তিনটি সেঁতুর মধ্যে দুইটির নির্মাণের কাজ শেষ করেেন অন্য প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদাররা।কিন্তু পেয়ারাপুর – জেলে পাড়া এলাকার সেঁতুটি এখনো শেষ করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার।

আর্চ সেঁতুটি ২০২০ সালের ১৯ আগষ্টে ৪ কোটি ৫০; লাখন১৩ হাজার ৬৭৪ টাকা ব্যয়ে ডাকাতিয়া নদীর উপর মধ্যভাগে ৪০ মিটার দৌর্ঘ্য সেঁতুটির কার্যাদেশ পায় ঢাকার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান “মেসার্স বেলাল এন্ড ব্রাদার্স ” এ সেঁতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে।২০২১ সালে ডিসেম্বরে শেষ করার কথা থাকলেও মন্থর গতির কারণে ২ বার সময় বাড়ানো হলেও কাজটি শেষ করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্টান।

লাকসাম পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জাকের হোসেন বলেন,প্রতিটি বর্ষা মৌসুমে কাজ বন্ধ রাা হয়েছিল। তাছাড়া জনবল সংকটও রয়েছে ঠিকাদারি প্রতিঠানের। ফলে নিদৃষ্ট সময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি।

সর্বশেষ - রাজনীতি