সোমবার , ২৯ জানুয়ারি ২০২৪ | ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অপরাধচিত্র বিশেষ
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলাধুলা
  7. চট্রগ্রাম
  8. জাতীয়
  9. জেলার খবর
  10. ঢাকা
  11. তথ্য-প্রযুক্তি
  12. প্রবাসের কথা
  13. বরিশাল
  14. বিনোদন
  15. ব্যাবসা-বাণিজ্য

আয়ানের মৃত্যু নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রিপোর্ট আইওয়াশ : হাইকোর্ট

প্রতিবেদক
Newsdesk
জানুয়ারি ২৯, ২০২৪ ৪:১৫ অপরাহ্ণ


নিজস্ব প্রতিবেদক :

ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খৎনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট লোক দেখানো (আইওয়াশ) ও হাস্যকর বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।

এর আগে শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তদন্ত প্রতিবেদন গতকাল রবিবার হাইকোর্টে দাখিল করা হয়েছে। এতে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু এড়াতে চারটি সুপারিশ করা হয়েছে। সেগুলো হলো– হাসপাতালে একাধিক অ্যানেসথেশিওলজিস্ট নিয়োগ দেয়া, রোগী ও তার আত্মীয়কে অ্যানেসথেশিয়া ও অস্ত্রোপচারের ঝুঁকি ভালোভাবে জানানো, হাসপাতালে আইসিইউ ব্যবস্থা রাখা, সরকারের অনুমোদনের পরে হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু করা।

এদিকে ইউনাইটেড হাসপাতালের বিরুদ্ধে করা মামলা তুলে নিতে গতকাল আয়ানের বাবা শামীম আহমেদকে হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শামীম আহমেদ শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। এতে তিনি বলেন, হাইকোর্টের মাজার গেট থেকে হেঁটে শিশু একাডেমিতে যাওয়ার সময় ছয় থেকে সাতজন বাড্ডা থানায় ডাক্তারদের বিরুদ্ধে করা মামলা তুলে নিতে তাঁর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। মামলা তুলে না নিলে অফিসে যাওয়ার সময় যে কোনো ধরনের ক্ষতি করবে বলে ভীতি প্রদর্শন ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়।

বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে গতকাল ১৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে উপপরিচালক (আইন) ডা. পরিমল কুমার পাল প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। এতে বলা হয়েছে, আয়ান ‌চাইল্ডহুড অ্যাজমা সমস্যায় ভুগছিল। শ্বাসকষ্টের জন্য তাকে মাঝেমধ্যে নেবুলাইজার ও ইনহেলার দিতে হতো। অস্ত্রোপচারের আগে ওয়েটিং রুমে তাকে নেবুলাইজার ও ইনহেলার দেয়া হয়েছিল। এ বিষয়টি চিকিৎসকদের জানানো হয়নি। তবে আয়ানের বাবা সামীম আহমেদ বলেন, তাঁর ছেলের হালকা ঠান্ডা ও সর্দির বিষয়ে দুই চিকিৎসক সবকিছুই জানতেন। তারা নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। সব রিপোর্ট দেখার পর অস্ত্রোপচার করা হয়।

সর্বশেষ - জাতীয়