সোমবার , ১০ নভেম্বর ২০২৫ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অপরাধচিত্র বিশেষ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জাতীয়
  10. জেলার খবর
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. প্রবাসের কথা
  14. বরিশাল
  15. বিনোদন

ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের শামীম ওসমান-লাভলুর দোসর সক্রিয়

প্রতিবেদক
Newsdesk
নভেম্বর ১০, ২০২৫ ১০:১৯ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক :

নারায়ণগঞ্জের ডিআইটিতে গুলশান হলের রানা হিসেবে পরিচিত “হায়দার রানা” ফ্যাসিস্ট শামীম- লাভলুদের অনুচর বৃত্তি করেই চলেছে। বিশেষ করে গোপনে নানান দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে বিদেশে পালিয়ে থাকা শামীম-লাভলুরা এবং সে অনুযায়ী হুকুম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।

এক সময় গুলশান হলের লাভলু কে নিয়ে পরিচালিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সহযোগিতায় গড়ে ওঠা মানবাধিকার সংগঠনটি যা বামাকা নামে পরিচিত সেটির মাধ্যমে অনেক কেলেঙ্কারি ঘটনা ঘটায়। মানবাধিকারের নাম ভাঙ্গিয়ে ব্লাকমেইল, প্রতারনা, সদস্য পদের ব্যবসা, মেয়েদের দিয়ে শো ডাউন, অবৈধ উপায়ে স্থানীয় সরকারের টাকা বরাদ্দ নেয়া অসংখ্য অপরাধ সংগঠিত করে।

আওয়ামীলীগের রাজনীতি তে জড়িত থেকে অনেক সুবিধা নেয়, প্রশাসনকে মুষ্টিবদ্ধ করে লোকেদের হুমকি দেয়া দখলবাজি চাঁদাবাজি,মাদক ব্যবসা মত অপরাধে জড়িত, বিশেষ করে জুলাই অভ্যত্থানের সময় শামীম, লাভলু,ভিকি, অয়ন, টিটুদের সাথে রানা দলভুক্ত হয়ে হত্যাকান্ডে সরাসরি অংশ নেয় এবং সে সময় ব্যবহৃত অস্ত্র সমূহ নিরাপদ আন্ডার গ্রাউন্ড করতে ওদের মানবাধিকারের লোকেদের সহযোগীতা নিয়ে রানা সরিয়ে রাখে। ৫ই আগস্ট পরবর্তীতে রীতিমতো খোলস পাল্টে বিএনপি বনে যাওয়া রানা নিজেকে বিএনপি নেতা সানির ঘনিস্টজন হিসেবে দাবি করতে থাকে। বিএনপির প্রত্যেকটি কর্মসূচিতে অংশ নেয় ও জাসাসের সক্রিয় সদস্য দাবি করতে থাকে এবং নেতা সানির সাথে ছবি দেখিয়ে হুমকি দেয়।শহরের বিএনপির আরেক প্রভাবশালী নেতা জাকির খানের ডানহাত হিসেবে পরিচিত, দেওভোগ নাগবাড়ি এলাকায় যাকে সবাই দাদা সেলিম হিসেবে ডাকে, গুলশান হলের লাভলুর দোসর রানার সাথে পুরনো বন্ধুত্বের কারনে একে অন্যে অপরাধ কর্ম করেই চলেছে। বিশেষ করে পলাতক ও পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট নেতা কর্মীরা আশ্রয় পশ্রয় পাচ্ছে যে দাদা সেলিমের মাধ্যমে তার অন্যতম সুবিধাভোগী হল গুলশান হলের রানা। নাগবাড়ি এলাকা কিশোর গ্যাং এর দৌরাত্ব, মাদক সিন্ডিকেট, জমি দখল, লোকেদের জিম্মিকরে টাকা উসুল করা থেকে শুরু করে ও হিন্দু সংখ্যালঘু পরিবারকে জিম্মি করে রাখা এ সকল অপকর্মের দাদা সেলিমের সঙ্গী হল গুলশান হলের রানা।

৫ই আগস্ট পরবর্তীতে ফ্যাসিস্টদের যত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ সরকারের অধীনে চলে আসে,যা কিনা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অধীনে হেফাজতে থাকে। সরকারী সেই নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে লাভলুর গুলশান হলে বিএনপি নেতা ছবি লাগিয়ে হলের দোকান বিক্রি করতে চেষ্টা করতে থাকে। বিদেশ থেকে নির্দেশমত হলের দেখাশুনা করা ভাড়া উঠিয়ে প্রেরন করার কাজটি করে।

নানান ধরনের অবৈধ ব্যবসার সাথে জড়িত গুলশান হলের রানা মাদক ব্যবসা,নারী পাচার,ফুটপাত দখল, অবৈধ স্ট্যান্ড স্থাপন, শামীমদের অস্ত্র মজুদ ও বেচাকেনা, মানবাধিকারের ভুয়া সদস্য দেখিয়ে দেশ-বিদেশ থেকে অর্থ আত্মসাত, শিল্পকলায় প্রশিক্ষনের কথা বলে মেয়েদের কে অশ্লীল কাজে বাধ্য করা পর্ণগ্রাফি তৈরী করে বিক্রি করা,শামীম-লাভলুদের সম্পদ ভোগ করে অনেক টাকা পয়সার মালিক হয়েছে যা গোপনে সঞ্চিত রেখেছে। এসব অর্থের হদিস দুর্নীতি দমন কমিশন ও গোয়েন্দা সংস্থা তদন্ত করছে।

 

সর্বশেষ - রাজনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত

বিএনপি-জামায়াত সারাদেশে বিশৃঙ্খলার ষড়যন্ত্র করছে : ওবায়দুল কাদের

সিনেমা থেকে বাদ প্রসঙ্গে যা বললেন ঋতুপর্ণা

১৪ দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত শিগগির

সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একমত বিজিবি-বিএসএফ

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেছেন ভুটানের রাজা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সুপারিশ, ঘোষণা আসতে পারে আজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার সুপারিশ, ঘোষণা আসতে পারে আজ

আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমনি

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হাইকোর্টে বাতিল

ঠাকুরগাঁওয়ে শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন

এলাকার উন্নয়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান আলতাফ হোসেন চৌধুরীর