মঙ্গলবার , ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৭ই শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অপরাধচিত্র বিশেষ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জাতীয়
  10. জেলার খবর
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. প্রবাসের কথা
  14. বরিশাল
  15. বিনোদন

ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

প্রতিবেদক
Newsdesk
ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৫ ৩:৪৪ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের দক্ষতা ও প্রতিযোগী মনোভাব তৈরি করতে হবে।

মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশন মাল্টিপারপাস হলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) ৮ম সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা।

সভায় প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আমরা ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছি। এই গ্র্যাজুয়েশনের কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বিভিন্ন নিয়ম মেনে চলার বাধ্যবাধকতা আসবে।

তিনি আরও বলেন, এতে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে, তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হচ্ছে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। এ কারণে দক্ষতার মাধ্যমে আমাদের প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।

বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটা দীর্ঘ সময়। আমি মনে করি, যদি আমরা ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তীর্ণ হই, তবে আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসঙ্গে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করা সম্ভব।

লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে, পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।

সভায় নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সচিব সেতু বিভাগ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব ), বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআই আইয়ের প্রশাসক, স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, চট্রগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ)সহ কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের মূল উদ্দেশ্য বাণিজ্য উদারীকরণের স্বার্থে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত বিধি-বিধান ও কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমদানী ও রপ্তানি পণ্যের প্রসার ও চলাচল ত্বরান্বিত করা।

ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের আওতায় গৃহীত কার্যক্রমকে ৩টি (এ, বি, সি) ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। এ ক্যাটাগরির ২১টি কার্যক্রমের বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নোটিফিকেশন ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ডব্লিউটিও-তে পাঠানো হয়। বি ক্যাটাগরির ১৮টি কার্যক্রম বাস্তবায়নের ভিন্ন ভিন্ন সময়সীমা নির্ধারিত ছিল।

বি ক্যাটাগরি কার্যক্রমসমূহ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নোটিফিকেশন ভিন্ন ভিন্ন তারিখে ডব্লিউটিও-তে প্রেরণ করা হয়। সি ক্যাটাগরির ১৫টি কার্যক্রম বাস্তবায়নের সর্বশেষ সময়সীমা ২০৩০ সালের ৩০ জুন। ইতোমধ্যে সি ক্যাটাগরির ৫টি কার্যক্রম বাস্তবায়ন হয়েছে এবং এ সংক্রান্ত নোটিফিকেশন ডব্লিউটিও-তে পাঠানো হয়েছে। অবশিষ্ট ১০টি কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

সর্বশেষ - রাজনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত

রাজউকের নতুন চেয়ারম্যান রিয়াজুল

কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে এক নেতা নুরকে চার লাখ টাকা দেন :ডিবি পুলিশের দাবি

পুলিশের কঠোর পরিশ্রমে জঙ্গীবাদ-সন্ত্রাসবাদ সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে : আইজিপি

তথ্য উপদেষ্টার মাথায় বোতল নিক্ষেপের ঘটনায় একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ

সাংবাদিকদের বেতন কমপক্ষে ৩০ হাজার হওয়া উচিত: প্রেস সচিব

মধুমতির ভাঙনে বিলীন তিন গ্রামের প্রবেশের রাস্তা

কোম্পানীগঞ্জে স্ত্রীর মৃত্যুর সংবাদ শুনে স্বামীর মৃত্যু

বিএনপির অস্তিত্ব থাকবে বলে মনে হয় না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ওয়াজের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বাদ ছড়ানো অপরাধ। হলি আর্টিজানে কি হয়েছে?

ওয়াজের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বাদ ছড়ানো অপরাধ। হলি আর্টিজানে কি হয়েছে?

বঙ্গোপসাগরে মিয়ানমার নৌবাহিনীর গুলি, আহত বাংলাদেশি এক জেলে