বৃহস্পতিবার , ২৮ আগস্ট ২০২৫ | ১৩ই ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অপরাধচিত্র বিশেষ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. চট্রগ্রাম
  9. জাতীয়
  10. জেলার খবর
  11. ঢাকা
  12. তথ্য-প্রযুক্তি
  13. প্রবাসের কথা
  14. বরিশাল
  15. বিনোদন

আমাদের সারের কোনো সংকট নেই : কৃষি সচিব

প্রতিবেদক
Newsdesk
আগস্ট ২৮, ২০২৫ ৪:০২ অপরাহ্ণ

রাজশাহী প্রতিনিধি :

কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেছেন, আমাদের সারের কোনো সংকট নেই, একদম নেই। আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত যে সারের প্রয়োজন সব সার আছে। এই মৌসুমে আমাদের সারের কোনো সংকট নেই।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে রাজশাহী গোদাগাড়ী উপজেলার সরমংলায় বিএমডিএ কর্তৃক বাস্তবায়িত ‘বরেন্দ্র এলাকায় খালে পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে সেচ সম্প্রসারণ-২য় পর্যায়’ প্রকল্পের সেচ কার্যক্রম পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

কৃষি সচিব বলেন, বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের মধ্যে সহায়তা ও কৃষির ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আগে এখানে এক ফসল হলেও এখন মিনিমাম তিনটি ফসল হয়। এটা একটা বড় অর্জন। একসময় বরেন্দ্র অঞ্চলে মানুষের খাদ্যের হাহাকার ছিল। মঙ্গা ছিল। এখন এখানকার মানুষের খাদ্য তো বটেই, এখন অন্যান্য দেশে আমরা মানুষকে খাদ্য দিয়ে থাকি। আমরা নির্ভর করি রাজশাহীসহ উত্তরবঙ্গের ফসলের উপর। উত্তরবঙ্গের ফসল সারাদেশের মানুষকে খাদ্য দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে।

তিনি আরও বলেন, এক সময় দক্ষিণবঙ্গ ছিল খাদ্যের ভান্ডার, এখন উত্তরবঙ্গ হয়েছে খাদ্যের ভান্ডার। এইটাকে আমরা আরও সমৃদ্ধ করতে চাই। কৃষি বিভাগ কৃষি মন্ত্রণালয় তথা বরেন্দ্রসহ যত রকমের প্রকল্প রয়েছে কৃষির এক্সটেনশনের যে বিষয়গুলো আছে সম্প্রসারণসহ আমরা নানা কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। এই এলাকার জন্য অনেকগুলো প্রকল্প আছে, আমরা হাতে নিয়েছি। এই এলাকার মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নসহ কৃষি আরও সমৃদ্ধ হবে।

এ কৃষির মাধ্যমে আমরা খাদ্যের চাহিদা, নিরাপদ খাদ্য, পুষ্টিকর খাদ্যের চাহিদা নিশ্চিত করব ইনশাল্লাহ। সমস্যাগুলো আমরা দেখতে এসেছি, সমস্যাগুলোর আলোকে বাস্তবতার ভিত্তিতে আমরা প্রকল্প নেব। আশা করি এই এলাকার কৃষির যে সমস্যা আছে, সেগুলোর সমাধান করতে পারবা। এই এলাকার মানুষ সুফল পাবেন বলেও তিনি আশা রাখেন।

সার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার নিয়ে আমাদের সচেতনতা লাগবে। সার কিন্তু পর্যাপ্ত আছে এবং কৃষক পাচ্ছে। মানুষের ব্যবহারের মধ্যে একটু সচেতনতার অভাব আছে। আমরা কৃষকদের বোঝানোর চেষ্টা করছি একটি জমিতে কি পরিমাণ সার আসলে প্রয়োজন। আমরা একটি খামারি অ্যাপ চালু করেছি। সে জমির কন্টেস্ট অনুযায়ী কৃষক কী ধরনের কতটুকু সার ব্যবহার করতে পারবে, সেটি জানতে পারবে। অতিরিক্ত সার দেওয়া মানে জমির জন্য ক্ষতি এবং কৃষকের অর্থের অপচয়।

কৃষি সচিব আরও বলেন, আমাদের যে সারটা ২৭ টাকা বা ৩০ টাকায় কৃষক পান। সেই সারটার দাম কিন্তু ১০০ টাকা ১১০ টাকা কেজি। তার মানে এক কেজি সারের দাম প্রায় তিনগুণ। যে জমিতে সার লাগবে আট কেজি, কিন্তু সেখানে ব্যবহার করা হচ্ছে ২৭-২৮ কেজি। আমরা ব্যাপক আন্দোলন করছি সারের সঠিক ও প্রমিত ব্যবহারের জন্য। আমাদের সারের কোনো সংকট নেই, একদম নাই। আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত যে সারের প্রয়োজন সব সার আছে। এই মৌসুমে আমাদের সারের কোনো সংকট নাই।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক তারিকুল আলম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী শামসুল হোদা, নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা খানম মলিসহ বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তর ও অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, নির্বাহী প্রকৌশলীসহ কর্মকর্তারা।

সর্বশেষ - রাজনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত

ঢাবি ছাত্রশিবিরের ১৪ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি

কুমিল্লায় ধর্ষণকাণ্ড: পর্নোগ্রাফি মামলায় ৪ আসামি তিন দিনের রিমান্ডে

জুলাই অভ্যুত্থান এবারের বইমেলায় নতুন তাৎপর্য নিয়ে এসেছে : প্রধান উপদেষ্টা

লন্ডনে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করবেন বেগম খালেদা জিয়া

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের স্লোগান সরকারবিরোধী নয় বরং রাষ্ট্রবিরোধী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুভর্তি ট্রাক রাখার সেই ঘটনায় মামলা

এবার মা হতে চলেছেন ক্যাটরিনা

গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা ফলপ্রসূ হচ্ছে: ট্রাম্প

হাসিনাসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে : চিফ প্রসিকিউটর

ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী আ.লীগ-ছাত্রলীগের আরও ১১ জন গ্রেপ্তার